কসমেটিক ব্যবসায়ী মোঃ রাসেল বলেন, লাখ লাখ টাকা আমরা বাকীতে মালামাল এনেছি। এভাবে মার্কেট বন্ধ থাকলে পাওনাদারকে কি বলবো? কিভাবে আসছে ঈদে কর্মচারীদের বেতন দিবো। তারপর আমাদের পরিবারের কি হবে। যেভাবে কল কারখানা চালু রেখেছেন, সেই ভাবে আমাদের মার্কেটগুলোকে খোলার অনুমতি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানান তিনি।
এছাড়াও মোহাম্মদ তাহের নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, আমরা কোনো লকডাউন চাই না। পবিত্র রমজান মাস ও ঈদ সামনে রেখে লকডাউনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান খোলা রাখার দাবি জানান। প্রসঙ্গত, দেশে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ রোধে আগামী এক সপ্তাহের জন্য লকডাউনের ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মশিউর রহমান পিপিএম বার বলেন, কয়েকজন লোক জরো হয়েছিল শুনেছি এখন দেশে করুণার মহামারী লকডাউন চলে কোন মানববন্ধন করতে দেওয়া যাবেনা স্বাস্থ্যবিধি না মানলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।