শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আজ শনিবার | ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home » Slider »

সাংবাদিক অবমাননা ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল হক।

রবিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ | ৫:৩০ অপরাহ্ণ

সাংবাদিক অবমাননা ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল হক।

আওয়ামীলীগের চেয়ারম্যান ক্ষমতার দাপটে বারুদী ইউপি জহিরুল হক সাংবাদিকের সাথে বেপরোয়া খারাপ আচরণ করেন,নারায়ণগঞ্জ, সোনারগাঁও উপজেলা বারুদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ ইউনিয়ন সভাপতি জহিরুল হকের সাথে ৬ ফেব্রুয়ারী শনিবার দুপুরে সাক্ষাৎ করতে যায় কিছু সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মি তাকে না পেয়ে তার ফোনে ফোন করলে সে দুই ঘন্টা অপেক্ষা করার পর সে আসে প্রথমে বিষয়টা শুনেন পরে সে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হয়না, পরে এক পর্যায়ে রাজি হয়।
তিনি বলেন উনার ইউনিয়নে কোন করোনা নাই, মাক্স খুলে কথা বলেন সবাই। এবং উনি ইউনিয়ন পরিষদে বসে সিগারেট খাচ্ছেন চারপাচজন নিয়ে ও

একই সাথে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে থাকে ,অবশেষে বিষয়টি তুলেধরেন তার কাছে এই যে ভুক্তভোগী দুই পক্ষের মধ্যে স্বামী- স্ত্রী পারিবারিক দন্ধ সালিশের জন্য তার কাছে একটা অভিযোগ দিতে এসেছে এক পক্ষ ছেলের বাবা ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে শালিস চায়,,চেয়ারম্যান জহিরুল হক বলেন গতকাল আমার সাথে এক পক্ষ মেয়ের ভাইয়ের সাথে কথা হয়েছে আমি তার সাথে আলোচনা করে আপনার অভিযোগ নিবো আপনি অন্যদিন আসেন,,পরে বলে আপনার এ ধরনের বিচার সালিশ আমি করবো না আপনি মামলা দেন কোর্টে যান,,।কি এমন সাক্ষাৎ ছিলো আগের দিন? যে চেয়ারম্যান হয়ে প্রাথমিক অভিযোগও নিতে চায় না তিনি,যদিও নেন আগে মেয়ের ভাইয়ের সাথে কথা বলে নিতে হবে কেন? আগে একটা অভিযোগ দেওয়ার অধিকার আছে সবার, এবেপারে প্রশ্ন করায় খেপেযান জনপ্রতিনিধি জহিরুল হক পরে সাংবাদিকদের সাথে দুর ব্যবহার করে, এবং তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে সাংবাদিকের ক্যামেরা বন্ধ করে দেয় ও হুমকিদেয় এটা আমার এলাকা যা পারেন করেন একটা ভিডিও হবেনা বহু সাংবাদিক দেখছি মেয়ের ভাই আমার লোক আপনারা যা পারেন করেন ,, পরে সাংবাদিকের গোপন ক্যামেরায় তার বেপরোয়া আচরণ সংরক্ষিত করা হয়,,এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ফোরামের সদস্য সাংবাদিক জান্নাত জাহা ও সোনারগাঁ জার্নালিস্ট ক্লাবের সদস্য সজিব ও অন্যান্ন আরো উপস্থিত সাংবাদিক তারা সেখান থেকে চলে আসে ও তথ্য সংরক্ষণ করেন যে মেয়ের ভাই মোঃ সালাউদ্দিন পিতাঃ মৃত মোঃ ছমির উদ্দিন মোল্লা (২৯) চেয়ারম্যানের সাথে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়ে ক্যাডার হিসেবে কাজ করে,,পরে পরিষদের সামনে যারা অপেক্ষায় আছে কোননা কোন কাজের জন্য সাধারণ মানুষ , চেয়ারম্যান সাহেবের বেপারে তারা সাংবাদিকদের কাছে বলেন সে টাকা খেয়ে বিচার করে তার ভয়ে স্থানীয় মহিলারা মুখ লুকিয়ে নাম না প্রকাশের অনুরোধ করে ক্যামেরায় সাক্ষ্য দেন এবং আমরা তার কাছে কোন কাজে আসলে দিনেরপর দিন ঘুরি কিন্তু তাকে সঠিক সময়ে পাওয়া যায় না, আজকে ৪ দিন যাবৎ হয়রানি হচ্ছে সাধারণ মানুষ।




সর্বশেষ  
জনপ্রিয়  

ফেসবুকে যুক্ত থাকুন