নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁও উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আমিনউদ্দীন কে গত ২২ শে অক্টোবর সকাল ১১ ঘটিকায় নোয়াগাঁও ইউনিয়নের ধন্দীবাজার হতে মামলার তথ্য অনুসন্ধানের জন্য, সোনারগাঁ থানার আওতাধীন তালতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য নিয়ে আসে এস, আই আলমগীর সহ সঙ্গীও ফোর্স। এস, আই আলমগীর বলেন, তার বিরুদ্ধে ৫ হতে ৬ টি মামলা হয়েছে, সোনারগাঁ, রূপগঞ্জ, বন্দর থানায়।
মামলার গুলোর জের ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য প্রথমে তালতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে পরবর্তীতে সোনারগাঁ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আওয়ামীলীগ নেতা আমিনউদ্দীন কে কোন মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আনা হয়েছে , এবিষয়ে সোনারগাঁ নোয়াগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান ফোন করে জানতে চেয়েছে, কি জন্য তাকে গ্রেপ্তার করা হলো, পরবর্তীতে তাৎক্ষণিক তিনি সোনারগাঁ থানায় উপস্থিত হয়।
নোয়াগাঁও ইউনিয়ন
বিএনপি সভাপতি মিজানুর রহমান জানায়, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, নোয়াগাঁও ইউনিয়ন ৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সভাপতি আমিনউদ্দীন আমার আত্মীয় হয়।
নোয়াগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমানের।
আওয়ামী লীগের নেতা আমিনউদ্দীনকে ছাড়াতে বিএনপি নেতা মিজানুর রহমানের দৌড়ঝাঁপের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও নোয়াগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। গোপন সূত্রে জানা গেছে মোটা অংকের অর্থের লেনদেন মামলা বাণিজ্যে লিপ্ত হয়েছে নোয়াগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান।
এ বিষয়ে মিজানুর রহমান বলেন, আমি থানায় গিয়েছিলাম জানার জন্য কোন মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে আমিনউদ্দীন কে । আমার স্থানীয় এলাকার বড় ভাই। তাকে বড় ভাইয়ের মত সম্মান করি। সে আমার আত্মীয়-স্বজন নয়। কে বা কারা বিষয়টি অন্যদিকে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে।
এ বিষয়ে ভুল তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে।