আমি মোঃ সাকিবুল হাসান সাং ৩ নং ওয়ার্ড নিমাইকাশারী,সিদ্ধিরগঞ্জ। গতকাল ২০ অক্টোবর মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ হতে প্রকাশিত তিনটি স্থানীয় পত্রিকায় আমার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে যা সম্পূর্ন মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। মুল ঘটনা আমার শ^শুর ও শাশুড়ী গত হওয়ার পর আমার স্ত্রী তাদের সম্পত্তির একজন ওয়ারিশ বটে সে ক্ষেত্রে পত্রিকায় ৮০ লক্ষ টাকা আত্মসাতের যে বিষয়টি উঠেছে সেটা আসলে ৯০ লক্ষ টাকা জমি বিক্রয়ের একটি লেন দেন হয়েছে ওয়ারিশানদের সাথে। সেই টাকা হতে আমার দাদি শ^াশুড়ী ৫৬ লক্ষ টাকা,শ্যালক ৩৫লক্ষর পরিবর্তে ৩৭ লক্ষ টাকা ও শ্যালিকা হাফসা ১৫ লক্ষর পরিবর্তে ১২ লক্ষ যার প্রতিটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট রয়েছে। একথা সত্য যে আমার শ্যালিকা ৩ লক্ষ টাকা মুল টাকা হতে পাবে যা তাকে অচিরেই দেওয়া হবে বলে বলা হয়েছিল কিন্তু বিগত ১৫দিন আমি একটি বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য নিজ বাড়ীতে সোনারগঁয়ে যায় পরিবার সহ সেখানে ১৫ দিন অবস্থান করায় গত ১৯ অক্টোবর এরা পুর্ব শক্রতার জের ধরে আমার বাসা হতে ১২ ভরি স্বর্ণ ও ১৬ লক্ষ টাকা চুরি করে। পরবর্তিতে আমি সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে বিষয়টি ধামা চাপা দিতেই আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অপপ্রচার ও থানায় অভিযোগ দায়ের করে হাফসা। হাফসাকে অন্যান্য ওয়ারিশগণ আমার দায়েরকৃত অভিযোগ থেকে রক্ষা করতেই তাকে বলপ্রয়োগ করা হয়েছে যেহেতু সে ৩ লক্ষ টাকা এখনও পাওনা সে কারনে তাকেই বাদি করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে। সেই সাথে তারেকের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পুর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট, সে একজন সংবাদকর্মি সেই সুবাদে আমি তার ভাল একজন সহকর্মী। এখানে আমি প্রশ্ন রাখতে চাই সুশিল সমাজের কাছে আমি যদি অর্থ আত্মসাত করতাম তাহলে অন্যান্য ওয়ারিশগণ কেন এতো দিন আমার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিলো না ? আমার বাসার চুরি ঘটনায় তারা আসামী এ কারনে তারা প্রশাসনকে ভিন্নখাতে প্রভাবিত করতেই কাউন্টারস্বরুপ একটি অভিযোগ দায়ের করে আমাকে সমাজের কাছে হেয়প্রতিপূর্ন করার জন্য। এই সাজানো নাটকের আমি তীব্র নিন্দ্রা প্রকাশ করছি।
সাকিবুল হাসান ৩ নং ওয়ার্ড নিমাইকাাশারী,সিদ্ধিরগঞ্জ
