নারায়ণগঞ্জের ডাক.কম : হৃদয় মাহামুদ জনি রূপগঞ্জ প্রতিনিধি: তারাব সড়ক পরিবহন আঞ্চলিক শ্রমিক কমিটি রেজিষ্ট্রেশন নং -৪৯৪ এর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বিগত ০২/০৯/২০১৪ থেকে মোহাম্মদ আলী দায়িত্ব পালন করে আসছে। দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে উঠেছে তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তার নামে দূর্নীতির বরাদ দিয়ে সংবাদ ও প্রকাশ করা হয়েছে। সরকার যখন দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স সেখানে তার মত লোক কিভাবে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বীরদর্পে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। প্রায় ৩০ টি স্পট থেকে সে তার পরিবারের সদস্য ও কতিপয় অসাধু ব্যক্তিদের সাহায্য নিয়ে মাসে প্রায় কোটি টাকার চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে।তার চাঁদাবাজির কথা তুলে ধরে ইতিমধ্যে সংবাদমাধ্যম ছাড়াও তার কমিটির সভাপতি মোঃ মোজাম্মেল হক গত ২৭/০২/২০২০ ইং তারিখে কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন আঞ্চলিক শ্রমিক কমিটির সভাপতি /সাধারণ সম্পাদক বরাবর আবেদনের মাধ্যমে তার চাঁদাবাজি ও দূর্নীতির কথা তুলে ধরে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যাব্স্হার নেওয়ার জন্য জানান। উক্ত কমিটির নেতৃবৃন্দের স্বাক্ষরসহ আবেদনের অনুলিপি পুলিশ সুপার, নারায়ণগঞ্জ। ইউ,এন,ও, রূপগঞ্জ উপজেলা। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, রূপগঞ্জ থানা।সভাপতি /সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। সভাপতি /সাধারণ সম্পাদক, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল,বাস মালিক সমিতি। সভাপতি /সাধারণ সম্পাদক, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল,শ্রমিক ইউনিয়ন সমিতি বরাবর প্রদান করেন। এতকিছুর পরও তার চাঁদাবাজি থেমে নেই। দিন দিন বেড়েই চলছে তার চাঁদাবাজির দৌড়াত্ব। তাই জনমনে প্রশ্ন উঠেছে আইনের সুশাসন যেখানে মানুষের দোরগোড়ায় সেখানে প্রশাসন এই ব্যাপারে নীরব ভূমিকা পালন করছে কেন? অথবা প্রশাসন কি এই ব্যাপারে কিছুই জানেনা? তাই তারাব থেকে রূপগঞ্জ, ঢাকা -সিলেট মহাসড়ক, এসিয়ান বাইপাস সড়ক, কুড়িল বিশ্বরোড সহ প্রায় ৩০ টি স্পটের প্রত্যেক পরিবহন শ্রমিকের দাবি তার চাঁদাবাজি রোধে প্রশাসন যেন কঠোর পদক্ষেপ নেয়। তার দূর্নীতির পাহাড়সম সাম্রাজ্যের হিসেব দেখতে চোখ রাখুন আমাদের পরবর্তী অনুসন্ধানে।
