
১। মাদক নিয়ে ৪জন যুবক আটক।
২। আটককৃত যুবক ছেলেদের ছাড়াতে গিয়ে যুবলীগ নেতা সহ আরও ৬জন আটক।
প্রশাসনের লোক ( র্যাব ) সূত্রে জানা যায় ৪ জন যুবক থেকে ৩০৫ পিছ ইয়াবা, ১২ কেন বিয়ার পাওয়া যায়!
তাদেরকে ছাড়াতে গিয়ে র্যাবকে ঘুষ দিতে গেলে ৬ জনকে আটক করে!
সত্য ঘটনা হচ্ছে – ঐ দিন মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত সজিব কে ও তার ২ সহযোগী রবিন এবং শাকিল কে কুমিল্লা শহরের ডিগাম্বরিতলা এলাকায় নির্মাধিন বিল্ডিংয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গ্রেফতার করতে যায়। ঐখানে একই বিল্ডিং-এর নিচে ও পাশে আলাদা আলাদা ভাবে সজিব, শাকিল, হোসেন, নিপু, রাব্বি, নূরু মিয়া, অপেল নামে ৭ জন যুবককে আটক করে র্যাব অফিসে নিয়ে যায়। তবে পরিত্যক্ত খালি কিছু বিয়ারের কেন ছাড়া কিছু পাওয়া যায় নাই!
র্যাব ১১ সিপিসি ২ এর কর্মকর্তা মেজর সাকিব ও ১০/১২ সদস্য খোঁজ নিয়ে জানতে পারে ২/১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, বাকিদের ছাড়া হবে।
রাব্বি, নূরু মিয়া ও অপেলকে প্রথমে পরিবারের লোকজনের কাছে তুলে দেয়া হয়, কিসের বিনিময়ে তা জানা যায় নাই! নিপুর পরিবারে মোটা অংকের টাকা দাবি করে! নিপুর বাবা ও যুবলীগ নেতা মামা টাকা দিতে অশিকার করে ফিরে যায়। পরবর্তীতে নিপুর মামা যুবলীগ নেতা কামরুলের কাছে র্যাব সদস্য পরিচয়ে বারবার ফোন করে ১ লক্ষ্য টাকা নিয়ে আসতে বলে না হয় মাদক সহ বিভিন্ন বড় মামলায় আসামি করা হবে!
নিরূপায় অবস্থায় টাকা জোগার করে র্যাব অফিসে যায় নিপুর বাবা এডভোকেট জহিরুল ও মামা মহানগর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্য বোরহান মাহমুদ কামরুল। উনারা যাওয়ার আগে সজিবের বড় ভাই ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অপু সহ আরও ৩জনকে ১ লক্ষ্য ২হাজার টাকা নিয়েও অন্য রুমে আটকিয়ে রাখে! পরবর্তীতে নিপুর বাবা ও মামাকেও আটক করে, খান পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক রক্ষায় মেজর সাকিব ও সঙ্গিয় ফোর্স পরিকল্পিত ভাবে নিপু, তার বাবা ও মামার সঙ্গে এ কাহিনী করে। নিপুর বাবা এডভোকেট জহিরুল কোট থেকেই জামিনে মুক্তি লাভ করে, জেলে যেতে হয় নাই।
জানা যায় ঠাকুরপাড়া এলাকার খান পরিবারের সঙ্গে নিপুর মামাদের ব্যক্তিগত ঝামেলা ও গ্রুপিংয়ের দন্ডের কারণে নিপু ও তার মামা কামরুল (খান) গ্রুপিং অপরাজনীতি ও র্যাবের অপপ্রশাসনিক ক্ষমতার প্রভাবে যোগসুত্রে ক্ষতিগ্রস্থ! নিপু জেলে যায় মিথ্যা মাদক মামলা নিয়ে আর তার মামা কামরুল যায় ৫৪ধারা মামলা নিয়ে! শুনা যায় নিপুর মামা কামরুলসহ ফাঁসানো উদ্দেশ্য মূলক নিপীড়ন!
সবচেয়ে সন্দেহের বিষয় একই দিন রাতে ৪হাজার পিছ ইয়াবা সহ রাসেল মিয়া,পিতা রাশেদ মিয়া নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে র্যাব ১১ সিপিসি ২, কিন্তু এবিষয় কোনো প্রচারনা ছিল না! যুবলীগ নেতা কামরুল ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা নিপুকে নিয়ে এতো মিডিয়া মিথ্যা প্রচারণা কেন?
র্যাব ও খান পরিবারের নীল নকশায় যে অপসাংবাদিকতা হয়েছে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় কুমিল্লার সচেতন সমাজ সমাজ