
ওসমান মটরস এর প্রোপাইটর ওসমান সাহেব ২৭/১, নাসির উদ্দিন সরদার লেন ধোলাইখাল,সূত্রাপুর, ঢাকা, গত ১৫/১০/২০০০ ইং সাল থেকে হলফনামা মুলে মালিকানা হস্তান্তর দলিল বুঝিয়া পাই এবং সুনামের সাথে শান্তিপুর্নভাবে ব্যবসা করে আসছেন, অপর দোকান ঘর সুলতান আহমেদ, পিতা-ফজর আলি, ২২নং নবদ্বীপ বসাক লেন,সুত্রাপুর ঢাকা,হইতে ওসমান ৩০/০৬/১৯৯৯ ইং সালের মালিকানা হস্তান্তর ১৫০ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পের মাধ্যমে উপস্থিত সাক্ষীগনের মোকাবেলায় চুক্তি করে পজিশন ক্রয় করিয়া গত ২৬ বছর যাবত মটর পার্টস দোকান ঘরে সুনামের সহিত ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছেন। জনৈক আসিফ হোসেন, পিতা-ইসহাক,সাং-২৭/১ নাসির উদ্দিন্ন সরদার লেন, সূত্রাপুর, ঢাকা, হঠাৎ করে কোনো কিছু না বলে গত ৮ মাস আগে দোকান ছাড়ার হুমকি ও জীবন নাশের পরিকল্পনা করিতেছে,আমাকে ব্যাবসা করতে দিবে না, চাঁদা দিতে হবে, এর পর এই আসিফ দোকান ঘরে তালা মেরে দেয়, এবং আসিফ বলে এই দোকান মালিক আপনি নন, যেহেতু তিনি, বাড়িওয়ালার ছেলে, তার পিছনে রয়েছে অনেক লোক,
প্রোপাইটার ওসমান সাহেব, ওই সময় ক্রয় করতে যা লাগে সব কাগজপত্র ও অন্যান্য প্রমানাদি, জমিদারি খাজনা দেয়া আছে ওই দলিলে আসিফের বাবা ও চাচা দুই জনই উপস্থিতির সাক্ষী ভিত্তিতে দোকান ঘর পজেশন কেনা হয়
এবং এই দোকান, আমার রুজি রুটির একমাত্র উপায়, আমিতো এই ব্যবসা করেই চলি, ব্যাবসায়ী ওসমান সাংবাদিকদের বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়ে আমি আজ এক বছর ধরে, আমার সন্তান এবং বউ বাচ্চা নিয়ে, পথে বসে যাওয়ার অবস্থা কিন্তু, বাড়িওয়ালার ছেলে আসিফ, আমাকে, বলে আপনার কাছে কোন দোকান বিক্রি করে নাই সব নাকি ভুয়া, আপনি আর এই দোকান খুলতে পারবেন না, আপনাকে যদি, ধোলাইখাল এলাকায় দেখি, যদি দেখি হাত পা ভেঙেদেবে,এক সুত্রে জানা যায় জনৈক আসিফের একজন মামা আছেন বড় পুলিশ কর্মকর্তা, হাইওয়ে পুলিশ সুপার,সেই মামাকে বলে মামলা দিয়ে ঢুকিয়ে দেব, আমরা আওয়ামী লীগ পরিবারের লোক, ব্যবসায়ী, ওসমান সাহেব বলেন, যে আমি আর বাঁচতে চাই না, ৫ তারিখের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পরে দেশ স্বাধীন হয়েছে, অথচ আওয়ামী স্বৈরাচার এর দোসররা আজও রয়ে গেছে, কোথাও বিচার পাইনি,আমি রাস্তায় বসে গেছি, আসিফ আমাকে বিভিন্ন সন্ত্রাসী বাহিনী, বিভিন্ন ভাবে আমাকে হুমকি দিয়ে আসছে দোকান খালি করার জন্য, সুত্রাপুর থানায় এই বিষয়ে লিখিত একটি সাধারণ ডায়েরি করি যার জিডি নং-১০৪৯ কিন্তু থানার ওসি এবং ওসি তদন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি,অতপর ওসমান সাহেব বাদী হয়ে ঢাকা সিএমএম আদালতে একটি মামলা করেন। যাহার মামলা নং,১৬৭৯/২০২৪ এবং ৩/২৪ (পিটিশন মামলা নাম্বার(৬২/২৪)
মামলাটি এখনো সিএমএম কোর্টে চলমান অবস্থায় আছে, কিন্তু থানায় যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে এই বিষয়ে ওসি তদন্ত এবং ওসি সহ কেউ কোন পদক্ষেপ নেয়নি এবং কোন প্রতিবেদন জমা দেয়নি,এই আসিফ স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শাসনামলে সেই ক্ষমতা দিয়ে, এবং তার মামা পুলিশ সুপার এর যোগ সাজেশ জোর করে এই দোকান দখল করে তালা মেরে দেয়। এ বিষয়ে পি বি আই এর কাছেও একটি রিপোর্ট দেওয়া হয়, কিন্তু এ পি বি আই এ পর্যন্ত কোন সঠিক রিপোর্ট দাখিল করেনি। স্থানীয় পঞ্চায়েত কমিটিতে ওই বিষয়ে অভিযোগ দেওয়া হলে আসিফকে ডাকা হলে আসিফ পঞ্চায়েত কে বলে যে আমরা কোন রকম ভাবেই দোকান দিবো না, পঞ্চায়েত এর কোনো কথাই সে ভ্রুক্ষেপ করে নাই,সে বলে দোকান বিক্রি করা হয়নি, অথচ এইদিকে গত ২৬ বছর যাবত ভুক্তভোগী ওসমান সাহেব জমিদারি খাজনা, বিদ্যুৎ বিল সমস্ত কিছু পরিশোধ করে দিয়ে আসছে।
এই মামলা চলমান অবস্থায় কোর্টের কোনোরকম অনুমতি ছাড়া জোরপুর্বক দোকান থেকে তালা মেরে দেয় এবং আমাকে দোকান থেকে বের করে দেয় মালামাল গুলো সে জব্দ করে রাখে, এমতা অবস্থায় ওসমান সাহেব বলেন যে আমি সর্বস্ব হারিয়ে নিস্ব প্রায় আমার আর কোন কিছুই নেই, আমি এর সঠিক বিচার চাই এবং আমি আমার দোকান ফেরত চাই। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এবং আগামী পর্বে আরও বিস্তারিত চাঞ্চল্যকর খবর নিয়ে আসছি।