
বিশেষ প্রতিনিধি ঃ নারায়ণগঞ্জ ব্যস্ততম শহর দিন দিন বেপরোয়াগতিতে বাড়ছে নারী অপরাধীর সংখ্যা। বিভিন্ন এলাকা থেকে শুরু করে পাড়া মহল্লায় পর্যন্ত অবাধ বিচরণ তাদের। নানা রকম অপরাধ করেও সহজে পার পেয়ে যাচ্ছে এরা। তাদের টার্গেট বিভিন্ন ব্যবসায়ী, তরুণ যুবকদের প্রতারণা করে সর্বস্ব কেড়ে নেয়াই,মূল উদ্দেশ্য বাণিজ্য,এবং বিভিন্ন ধরনের ভয়ঙ্কর সব অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে নারী।
এমন এক ঘটনার তথ্য পাওয়া গেছে আয়েশা আক্তার নামে ভয়ঙ্কর এক প্রতারক নারী। আয়েশার খপ্পরে পরে যুবক আব্দুল কুদ্দুস সর্বত্র হারিয়ে ।এখন পথে
বসেছে মোঃ আব্দুল কুদ্দুস পৈতিক সম্পত্তি বিক্রি করে আয়েশাকে বিশ্বাস করে ৩৫ লক্ষ টাকা তুলে দিয়েছিলেন আয়েশার হাতে সে জানতো না যে আমার আয়েশা আমার সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করবে কাকে বিশ্বাস করব এত বছরের সংসার আমার
আয়েশা আক্তারে খপ্পর থেকে বাঁচতে ও বিভিন্ন হুমকি ধমকি কারনে নিরাপত্তার জন্য মোঃআব্দুল কুদ্দুস নিরুপায় হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা দায়রা জজ কোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন আয়েশা আক্তার এর বিরুদ্ধে মামলা চলো মান
ভুক্তভোগী আব্দুল কুদ্দুসের ঠিকানা আর্টি ওয়াপদা কলোনি বউ বাজার খালপাড়
আয়েশার পিতা মোঃ সোলেমান পাটোয়ারী ঠিকানা পশ্চিম সানারপাড় কোদালদা বাচ্চুর দোকানের সামনের বারিটি আয়েশা আক্তারের বাড়ী
আয়েশা আক্তার বিভিন্ন ছেলেদের কাছে বিভিন্ন নামে পরিচয় দিয়ে ব্লাক মেইল করে টাকা হাতিয়ে নেয়।তার
পেশা
এসব নারীরা যুবকদের সঙ্গে সুসম্পর্কের পর তাদের নিয়ে যাওয়া হতো বিভিন্ন হোটেলে। সেখানে নাচ-গানসহ মাদকসেবনের অভ্যাস করানোর চেষ্টা করা হতো।
নারীকে দিয়ে অপরাধ সংঘটন অনেকটা সহজ বলে দিনে দিনে বেশি মাত্রায় নারীদের টানা হচ্ছে অপরাধ জগতে।
নারায়ণগঞ্জ যের সুন্দরী মেয়ে আয়েশার প্রতারণা করে বিত্তবানদের কাছ থেকে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নেয়াই তার কাজ । তবে ওই সব নারীর পেছনে একটি সংঘবদ্ধ পুরুষচক্র সক্রিয় আছে।
এবিষয়ে আইনশৃঙ্খলার প্রতি আহব্বান জানিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ভুক্তভোগী
মোঃ আব্দুল কুদ্দুস । পর্ব ১