বি এম আবুল হাসনাত
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার
রূপসী-মুড়াপাড়া-কাঞ্চন সড়কে
নিত্যদিনের ভোগান্তিতে পড়ছে পরিবহন
ও পথচারীরা। সড়কের রূপসী সিটি গেইট,
গন্ধর্বপুর, দড়িকান্দী, মুড়াপাড়া,
বানিয়াদী, হাটাবো, হান্ডিমার্কেট সহ
বেশ কয়েকটি স্থানের গর্তে আটকে
পড়ছে পরিবহন। প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে
দুর্ঘটনা। প্রায়ই ভারী ট্রাক উল্টে
অথবা খাদে আটকে গিয়ে সড়কের চলাচল
বন্ধ হয়ে পড়েছে। বিকল্প পথ হিসেবে ২০
কিলোমিটার ঘুরে গন্তব্যে যাচ্ছে
পরিবহনগুলো। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ
হচ্ছে অসুস্থ্য রোগীরা। হাসাপাতালে
যেতে তাদের প্রচুর কষ্ট সহ্য করতে
হচ্ছে। ১৪ কিলোমিটারের এই সড়কের
এমন কোন স্থান নেই যেখানে খানা-খন্দ
নেই। তাছাড়া এই রাস্তার পাশে প্রচুর
পরিমানে ছোট বড় মিল-কারখানা থাকায়
প্রচুর ভারী ট্রাক চলাচল করে। যার ফলে
হালকা মেরামত করা হলেও তা
দীর্ঘস্থায়ী সমাধান হচ্ছে না।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ওই সড়কের
বেশিরভাগ স্থানে পিচের আস্তর নেই।
সব জায়গায়ই ছোট বড় গর্ত। সড়ক জুড়ে
দীর্ঘ যানজট। ছোট ছোট পরিবহনগুলো
সড়কের একপাশ দিয়ে কোনরকম চলাচল
করছে। বৃষ্টিতে এই সড়কের অনেক
স্থানে পায়ে হেঁটে চলাচলের উপায়
থাকেনা। সড়কের ভাঙ্গা অংশ মেরামত ও
করা হয় না। ওই সড়ক ঘেঁষে স্থাপিত
শিল্প কারখানার নিষ্কাশনের পানিতে
সহজেই সড়কগুলো খানাখন্দে পরিণত
হচ্ছে। কারখানার সামনের সড়কই
ভাঙ্গাচুরা বেশি।
মুড়াপাড়া বাজারের ব্যবসায়ী আতিকুল
ইসলাম খোকন বলেন, রূপসী-মুড়াপাড়া-
ডাঙ্গা সড়ক এতই বেহাল দশা যে রোগী ও
গর্ভবতী মায়েরা চলাচল করতে গিয়ে
নিত্যদিন ভোগান্তিতে পড়ছে। অবিলম্বে
সড়কটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
রূপগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী এহসানুল
হক বলেন, রূপসী-মুড়াপাড়া-কাঞ্চন সড়ক
শিগগিরই সংস্কার করা হবে। ভারী
যানবাহন চলাচল করায় সড়কগুলো
সহজেই খানাখন্দে পরিণত হচ্ছে।
সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীর
প্রতীক বলেন, রূপগঞ্জের কোন সড়কই
ভাঙ্গা থাকবে না। শিগগিরই সকল সড়কই
পর্যায়ক্রমে সংস্কার করা হবে।
বি এম আবুল হাসনাত
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার
রূপসী-মুড়াপাড়া-কাঞ্চন সড়কে
নিত্যদিনের ভোগান্তিতে পড়ছে পরিবহন
ও পথচারীরা। সড়কের রূপসী সিটি গেইট,
গন্ধর্বপুর, দড়িকান্দী, মুড়াপাড়া,
বানিয়াদী, হাটাবো, হান্ডিমার্কেট সহ
বেশ কয়েকটি স্থানের গর্তে আটকে
পড়ছে পরিবহন। প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে
দুর্ঘটনা। প্রায়ই ভারী ট্রাক উল্টে
অথবা খাদে আটকে গিয়ে সড়কের চলাচল
বন্ধ হয়ে পড়েছে। বিকল্প পথ হিসেবে ২০
কিলোমিটার ঘুরে গন্তব্যে যাচ্ছে
পরিবহনগুলো। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ
হচ্ছে অসুস্থ্য রোগীরা। হাসাপাতালে
যেতে তাদের প্রচুর কষ্ট সহ্য করতে
হচ্ছে। ১৪ কিলোমিটারের এই সড়কের
এমন কোন স্থান নেই যেখানে খানা-খন্দ
নেই। তাছাড়া এই রাস্তার পাশে প্রচুর
পরিমানে ছোট বড় মিল-কারখানা থাকায়
প্রচুর ভারী ট্রাক চলাচল করে। যার ফলে
হালকা মেরামত করা হলেও তা
দীর্ঘস্থায়ী সমাধান হচ্ছে না।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ওই সড়কের
বেশিরভাগ স্থানে পিচের আস্তর নেই।
সব জায়গায়ই ছোট বড় গর্ত। সড়ক জুড়ে
দীর্ঘ যানজট। ছোট ছোট পরিবহনগুলো
সড়কের একপাশ দিয়ে কোনরকম চলাচল
করছে। বৃষ্টিতে এই সড়কের অনেক
স্থানে পায়ে হেঁটে চলাচলের উপায়
থাকেনা। সড়কের ভাঙ্গা অংশ মেরামত ও
করা হয় না। ওই সড়ক ঘেঁষে স্থাপিত
শিল্প কারখানার নিষ্কাশনের পানিতে
সহজেই সড়কগুলো খানাখন্দে পরিণত
হচ্ছে। কারখানার সামনের সড়কই
ভাঙ্গাচুরা বেশি।
মুড়াপাড়া বাজারের ব্যবসায়ী আতিকুল
ইসলাম খোকন বলেন, রূপসী-মুড়াপাড়া-
ডাঙ্গা সড়ক এতই বেহাল দশা যে রোগী ও
গর্ভবতী মায়েরা চলাচল করতে গিয়ে
নিত্যদিন ভোগান্তিতে পড়ছে। অবিলম্বে
সড়কটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
রূপগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী এহসানুল
হক বলেন, রূপসী-মুড়াপাড়া-কাঞ্চন সড়ক
শিগগিরই সংস্কার করা হবে। ভারী
যানবাহন চলাচল করায় সড়কগুলো
সহজেই খানাখন্দে পরিণত হচ্ছে।
সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীর
প্রতীক বলেন, রূপগঞ্জের কোন সড়কই
ভাঙ্গা থাকবে না। শিগগিরই সকল সড়কই
পর্যায়ক্রমে সংস্কার করা হবে।