পুলিশের নাকের ডগায় পবিত্র মাহে রমজানেও থেমে নেই নারায়ণগঞ্জ সদরে কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় অবৈধ দেহ ব্যবসা,মাদক সেবন ও জুয়ার আসর। সূত্রে জানা যায় যে, এই এলাকার কিছু অসাধু পুলিশ এই অপরাধ কর্মকাণ্ডের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। বর্তমানে তত্ত্বাবদায়ক সরকার মাদক ও অবৈধ দেহ ব্যবসা জিরো টলারেন্স ঘোষণা করার পরও এই অবৈধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।
রমরমা এই আদিম (দেহ ব্যবসা )ব্যবসা চলছে কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল সংলগ্ন সুরমা আবাসিক হোটেলে। কুমিল্লার চিহ্নিত পতিতা ব্যবসায়ী আলমগীর এই হোটেলটি আবাসিক হিসেবে ভাড়া নিয়ে আদিম ব্যবসা (দেহ ব্যবসা) শুরু করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এখানকার প্রধান খদ্দের বাস ড্রাইভার, হেলপার ও শ্রমিকরা।
জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের অত্যন্ত ব্যস্ততম এলাকা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ও লঞ্চঘাটের সামনে অবস্থিত সুরমা আবাসিক হোটেলটি কুমিল্লার এক চিহ্নিত পতিতা ব্যবসায়ী আবাসিক হোটেল হিসেবে ভাড়া নিয়ে দেহ ব্যবসা শুরু করেছে। বাস এবং লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ব্যস্ততম এলাকায় অবস্থিত সুরমা আবাসিক হোটেল এখন পতিতা, পতিতা ব্যবসায়ীদের দালাল আর পাতি মাস্তানদের উৎপাতে হোটেলের আশপাশের সাধারণ ব্যবসায়ীরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে।
একটি সূত্র জানায়, পেশাদার পতিতা ছাড়াও সুরমা হোটেল নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে উঠতি বয়সের ছেলে-মেয়েরা স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে সুরমা হোটেলে এসে ঘন্টা হিসেবে রুম ভাড়া নিয়ে যৌন কাজে লিপ্ত হয়। পরকীয়া প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য সুরমা হোটেল এখন নিরাপদ আস্থানা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কুমিল্লার চিহ্নিত দেহ ব্যবয়াসী বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসা পরিচালনা করে গ্রেফতার হয়ে জেলখাটা সেই পুরনো দেহ ব্যবসায়ী আলমগীরকে ম্যানেজার বানিয়ে এখন সুরমা হোটেলে অবাধে নারী ব্যবসা করছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই ব্যবসা করছি বলে দাবি করেন দেহ ব্যবসায়ী আলমগীর।
অবিলম্বে তদন্ত করে আবাসিক হোটেলের আড়ালে পতিতা ব্যবসা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।
আরও বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন দ্বিতীয় পর্বে...
অফিস: অফিসঃ ৪৪ ক অতীশ দীপঙ্কর রোড, মুগদা, ঢাকা
বার্তা কক্ষ: ইমেইলঃ dailynarayanganjerdak@gmail.com মোবাইলঃ ০১৬১৫৫৩৭৭৫৫
কারিগরি সহযোগিতায় ফ্লাস টেকনোলজি ওয়েব সাইট www.flashtechnology.net