সিদ্ধিরগঞ্জ রিপোর্টঃ এক সাগর রক্তের বিনিময়ে, বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা, আমরা তোমাদের ভুলব না..। মহান বিজয় দিবস ১৬ই ডিসেম্বর। সকালে লাল-সবুজের পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তলন, দিনব্যাপী কোরআন তেলোয়াত এবং মুক্তির কথা বিজয়ের গান। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ যে সকল শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিসংগ্রামী ও মুক্তিপ্রান মানুষ তাদের আত্মত্যাগে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণকারী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। আমরা কোন দিন ভুলবো না। তাদের প্রতি জানাই শ্রদ্ধা সম্মান প্রদর্শন ও গভীর শ্রদ্ধা।
মহান বিজয় দিবসে সু-সজ্জিত সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হাজ্বী মোঃ ইয়াসিন মিয়া বাস ভবন ও পাশেই তার নিজ কার্যালয়। বিজয়ের আনন্দ উল্লাস আর নানা কর্মসূচির মাধ্যমে যথাযোগ্য মর্যাদায় পলিত হলো ৪৯ তম মহান বিজয় দিবস।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হাজ্বী মোঃ ইয়াসিন মিয়া সবইেক অভিনন্দন-শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য ও চেতনা বাস্তবায়নে নিজ নিজ অবস্থান থেকে আরও বেশি অবদান রাখি, দেশ ও জাতিকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাই, গড়ে তুলি বঙ্গবন্ধুর বিপ্লবের সোনার বাংলা। মহান বিজয় দিবসে এই আমার প্রত্যাশা।’
অনেক আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয়কে স্মরণ করে রাখার জন্য প্রতি বছরের ন্যায় এবারও সাজানো হয়েছে রঙিন সাজে। তাই আলোকসজ্জায় ঝলমল করছে। লাল সবুজে আলোয় ছেয়ে গেছে পুরো এলাকা। নানা রঙ্গের বৈদ্যুতিক বাতি লাগানো হয়েছে বাস ভবন ও পাশেই তার নিজ কার্যালয় ও রাস্তা। সড়কে উড়ছে লাল সবুজের কাগজের পতাকা। এছাড়াও সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় র্যাব-১১, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অফিস, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ দেখা যায় বর্ণিল আলোক সজ্জা। সাজানো হয়েছে নানা রঙের বাতি দিয়ে। মহান বিজয় উপলক্ষে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি।